করোনা ভাইরাস সংক্রমণের কারণে সারা দেশের ন্যায় চকরিয়া উপজেলা ও একটি পৌরসভা এলাকায় অঘোষিত ভাবে চলছে  লকডাউন। এ দুর্যোগ সময়ে খেটে খাওয়া ও নিম্ন আয়ের মানুষের কাজকর্ম সম্পূর্ণ ভাবে বন্ধ রয়েছে। সরকারের ঘোষিত আদেশ মেনে ঘরে বসে গৃহবন্দী হয়ে সময় কাটাচ্ছেন তারা। যার কারণে অসহায়, নিম্নমধ্যবিত্ত ও দরিদ্র মানুষগুলো পড়েছে চরম আর্থিক সংকটে।

এ দুর্যোগের মুহুর্ত

করোনা ভাইরাস সংক্রমণের প্রভাবে চকরিয়া উপজেলায় চলছে অঘোষিত ভাবে লকডাউন। এ দুর্যোগ সময়ে খেটে খাওয়া মানুষের কাজকর্ম বন্ধ রয়েছে। সরকারের আদেশ মেনে ঘরে বসে সময় কাটাচ্ছেন তারা। যার কারণে অসহায় মানুষগুলো পড়েছে চরম আর্থিক সংকটে। এ দুর্যোগে মানবিক সহায়তা হিসেবে ব্যক্তিগত তহবিল থেকে  অসহায়, হতদরিদ্র ও কর্মহীন মানুষের পাশে ত্রাণ সামগ্রী নিয়ে দাঁড়িয়েছেন চ

করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধকল্পে সারা দেশের ন্যায় চকরিয়া উপজেলার ১৮ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা এলাকায় সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে উপজেলা প্রশাসন। এরই আলোকে মাঠ পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূরুদ্দীন মুহাম্মদ শিবলী নোমানের সার্বিক তত্বাবধানে  বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্যরা একযোগে কাজ করছে। 

রবিবার (৫এপ্

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের বাসিন্দা এক মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের বঞ্চনার কথা ফেসবুক লাইভে দেখে তাৎক্ষনিক অসহায় ওই মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সংসদ সদস্য ও চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ জাফর আলম।

শনিবার রাতে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের ফেসবুক লাইভটি দেখে পরদিন গতকাল রবিবার সকালে ঘটনাস্থলে পৌঁছেন এমপি জাফ

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় করোনা বিপর্র্যয়ে অতি দরিদ্র পরিবারের মাঝে উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন স্বাধীনমঞ্চ ও পিস্ ফাইন্ডার। শনিবার (৪এপ্রিল) দিবাগত রাতে হারবাং ইউনিয়নের রাখাইনপাড়া গ্রামে ৭০টি পরিবারের মাঝে এসব ত্রাণ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।  

সম্প্রতি সারা বিশ্বে করোনা ভাইরাস মহামারী রুপ নিলে

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের প্রভাব থেকে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার প্রতিটি বাণিজ্যিক শহর থেকে গ্রামজুড়ে সর্বসাধারণের মাঝে নিরাপদ সামাজিক দুরত্ব ও জনসচেতনতা নিশ্চিতে চলছে সেনা টহল।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুদ্দিন মুহাম্মদ শিবলী নোমানের তদারকিতে প্রতিদিন উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় সেনাবাহিনী ছাড়া পুলিশ ও আনসার সদস্যরা টহল তৎপরতা জোরদার করেছেন। সর্বশে

প্রতিদিনের বিতরণ কর্মসুচির অংশহিসেবে শনিবার সকালে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের প্রভাবে চকরিয়া উপজেলার চিরিঙ্গা ইউনিয়নে ঘরবন্দি কর্মহীন সাধারণ মানুষের ঘরে ঘরে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছালেন চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ ফজলুল করিম সাঈদী। তিনি শনিবার ৪ এপ্রিল সকালে উপজেলা পরিষদ কার্যালয় থেকে চিরিঙ্গা ইউনিয়নের আওয়ামীলীগ নেতাকর্মী এবং স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্

সরকারি নির্দেশনার আলোকে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ থেকে জনগনের সুরক্ষা নিশ্চিতে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার প্রতিটি জনপদে সর্বসাধারণের মধ্যে নিরাপদ সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখতে কাজ করছেন উপজেলা প্রশাসন। ইউএনও নুরুদ্দিন মুহাম্মদ শিবলী নোমান এবং সহকারি কমিশনার (ভুমি) মো.তানভীর হোসেন মাঠপর্যায়ে সেনা বাহিনী, পুলিশ ও আনসার সদস্যদের নিয়ে প্রায় প্রতিদিন অভিযান অব্য

চকরিয়া পৌরসভার ভরামুহুরী বাস্টস্টেশন ভাঙ্গারমুখ ও আশপাশ এলাকার কর্মহীন ১৫০ শ্রমজীবি পরিবারের মাঝে খাদ্য সহায়তা হিসেবে চাল বিতরণ করেছেন চকরিয়া পৌরসভা আওয়ামীলীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক চকরিয়া চকরিয়া হারবাল সেন্টার ও কবিরাজি চিকিৎসালয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কবিরাজ আলহাজ ফজল করিম চৌধুরী। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের প্রভাবে এলাকার কর্মহীন শ্রমজীবি মান

করোনা ভাইরাস থেকে এলাকার দেড়হাজার পরিবারের হাজারো নারী-পুরুষের সুরক্ষা নিশ্চিতে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছেন তরুন আইনজীবি রবিউল এহেছান লিটন। কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের এই আইনজীবি টানা চারদিন ধরে চকরিয়া উপজেলার পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রাম ঘুরে বাড়ি বাড়ি গিয়ে রোদের খরতাপ উপেক্ষা করে নিজেই জীবাণুনাশক স্প্রে ছিটানো কর্মসুচি অব্যাহত রেখেছ

আওয়ামীলীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের প্রভাবে ঘরবন্দি চকরিয়া উপজেলার উপকুলীয় জনপদ পশ্চিম বড়ভেওলা ও ঢেমুশিয়া ইউনিয়নে কর্মহীন শ্রমজীবি সাধারণ মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছেন চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ ফজলুল করিম সাঈদী।

খাদ্য সামগ্রী বিতরণের অংশহিসেবে গতকাল শুক্রবার ৩ এপ্রিল সকালে তিনি প্রথ

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে সারাদেশে সবধরণের গণপরিবহন বন্ধ রয়েছে বেশ কিছুদিন ধরে। এর প্রভাবের ফলে বর্তমানে চকরিয়া উপজেলার প্রতিটি সড়ক-উপ-সড়কে চলাচলরত যানবাহন সমুহের চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে বেকার হয়ে পড়েছেন পরিবহন শ্রমিকরা।

এ অবস্থার কারণে দীর্ঘসময় ধরে সাধারণ শ্রমিক ও তাদের পরিবারে অভাব-অনটন ভর করেছে। সাধারণ শ্রমিকদের দুর্ভোগ-দুর্দশার বিষয়টি জান